পরিবেশ সংরক্ষণ
- ধুলাবালি দূরীকরণ এবং শব্দ ও বায়ুদূষণ মোকাবেলায় মিস্ট ব্লোয়ারসহ আধুনিক কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
- ‘সোর্স কন্ট্রোল’-এ গুরুত্ব দিয়ে বায়ু, শব্দ ও পরিবেশ দূষণমুক্ত শহর গড়ার উদ্যোগ নেওয়া হবে।
- ডিএসসিসির নিজস্ব জমিতে একটি বৃক্ষ ক্লিনিক এবং একটি পোষা প্রাণী ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করা হবে।
- আবাসিক এলাকায় ছাদবাগান তৈরিতে উৎসাহ প্রদান করা হবে।
- শহর কৃষি (সিটি ফার্মিং) চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।
- পরিবেশের সাথে সামঞ্জস্য রেখে নিমগাছসহ উপযুক্ত গাছ লাগিয়ে বিদ্যমান পার্ক ও অব্যবহৃত স্থানসমূহ সবুজায়ন করা হবে।
- পার্কসমূহের দক্ষ ও দুর্নীতিমুক্ত ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা হবে।
- শহরের পশু জবাইখানাগুলোকে স্বাস্থ্যসম্মত ও বিশ্বমানের করতে আধুনিক ‘স্লটারহাউস’ নির্মাণ করা হবে।
- আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য একটি ‘স্যানিটারি ল্যান্ডফিল’ স্থাপন করা হবে।
- ‘পরিষ্কার ঢাকা’ গড়তে প্রতিদিন রাত ১২টা থেকে ভোর ৫টার মধ্যে সব বর্জ্য অপসারণের কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
- উন্নত শহরের অনুকরণে ‘ডোর টু ডোর ওয়েস্ট কালেকশন’ (বাড়ি বাড়ি গিয়ে বর্জ্য সংগ্রহ) ব্যবস্থা চালু করা হবে।
- বর্জ্য পরিবহনের জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক ‘কমপ্যাক্টরযুক্ত’ বর্জ্য পরিবহন যান (WCV) সংগ্রহ করা হবে।
- ঢাকার বিদ্যমান লেক ও খালসমূহ খনন ও পুনর্গঠনের মাধ্যমে সংস্কার করা হবে এবং খাল ও লেক ঘিরে হাঁটার পথ ও বিনোদন কেন্দ্র তৈরি করা হবে।
- বর্জ্য থেকে কম্পোস্ট সার উৎপাদন এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনের ব্যবস্থা করা হবে।
- বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় বহুল প্রচলিত বৈজ্ঞানিক ৩আর (Reduce, Refuse, Reuse) ধারণা ব্যাপকভাবে বাস্তবায়ন করা হবে।
- নগর উন্নয়ন, পরিবেশ সংরক্ষণ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং আধুনিক প্রযুক্তির বিষয়সমূহে জ্যেষ্ঠ ও কনিষ্ঠ বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি পরামর্শক পরিষদ গঠন করা হবে এবং তাদের পরামর্শের ভিত্তিতে কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে।
- চিকিৎসা বর্জ্য এবং ইলেকট্রনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য কার্যকর ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি বাস্তবায়ন করা হবে।
- বিভিন্ন রাস্তা ও জনবহুল স্থানে (যেমন: বাসস্ট্যান্ড, লঞ্চ টার্মিনাল, রেল স্টেশন, হাসপাতাল, বাজার, শপিং মল, যাত্রী ছাউনি, টয়লেট ইত্যাদি) যাত্রী ও পথচারীদের সুবিধার্থে আধুনিক ‘ট্র্যাশ কম্প্যাক্টরযুক্ত’ ডাস্টবিন স্থাপন করা হবে।
- জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও সুপেয় পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার নিশ্চয়তা প্রদান করা হবে।