শিক্ষার মান উন্নয়ন
- সিটি কর্পোরেশনের অধীন পরিচালিত গ্রন্থাগারসমূহকে বিভিন্ন বিষয়ের সর্বশেষ বই ও জার্নাল দ্বারা সমৃদ্ধ করা হবে। গ্রন্থাগারগুলোকে গ্রন্থাগার বিজ্ঞানের নীতিমালা অনুযায়ী বৈজ্ঞানিক ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরিচালনা করা হবে।
- বিভিন্ন স্কুল ও কমিউনিটি সেন্টারে রাতের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করা হবে এবং প্রতিটি ওয়ার্ডভিত্তিক শতভাগ সাক্ষরতা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে।
- বঞ্চিত জনগণের জন্য বিনামূল্যে আইটি কোর্স, কম্পিউটার প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন প্রশিক্ষণ চালু করা হবে।
- অঞ্চলের উন্নয়নে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের সম্পৃক্ত করা হবে।
- স্কুল ও কলেজ শিক্ষার্থীদের নিরাপদ যাতায়াত নিশ্চিত করতে অত্যাধুনিক ‘স্টুডেন্ট বাস সার্ভিস’ চালু করা হবে।
- দারিদ্র্যপীড়িত মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য ‘সিটি এডুকেশন স্কলারশিপ’ চালু করবে সিটি কর্পোরেশন।
- কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মুক্ত জ্ঞান বিনিময়ের সুবিধার্থে একটি ‘নলেজ সেন্টার’ স্থাপন করা হবে।
- কর্মজীবী নারী ও কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য অধিকসংখ্যক হোস্টেল নির্মাণ করা হবে।
- অল্পশিক্ষিত ও দরিদ্র যুবসমাজকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তরের লক্ষ্যে যানবাহন মেরামত, কম্পিউটার স্কিল, প্লাম্বিং, হার্ডওয়্যার, বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি, টিভি-ফ্রিজ সার্ভিসিং এবং মোবাইল সার্ভিসিং বিষয়ের উপর ভোকেশনাল ট্রেনিং প্রোগ্রাম চালু করা হবে।
- সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসাগুলোকে আধুনিকায়ন করা হবে এবং দুর্নীতিমুক্ত, দক্ষ ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা হবে।
- বয়সভিত্তিক প্রাপ্তবয়স্ক শিক্ষা কার্যক্রম আরও শক্তিশালী করা হবে।
- গবেষণা, মানসম্পন্ন শিক্ষা এবং কারিগরি শিক্ষা উন্নয়নের জন্য সিটি কর্পোরেশনের বাজেটের একটি বড় অংশ বরাদ্দ করা হবে।
- বিশেষজ্ঞ পরামর্শের পাশাপাশি তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে সাধারণ জনগণকেও রাজধানী উন্নয়নে সম্পৃক্ত করা হবে।
- শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের উপকারের জন্য ধাপে ধাপে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও জনসমাগমস্থলকে ‘ফ্রি ও সেফ ওয়াই-ফাই’ এর আওতায় আনা হবে।
- শিক্ষিত বেকার যুবকদের জন্য ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে আয়ের পথ সৃষ্টি করা হবে।
- মহানগরে কিছু ‘স্মার্ট স্কুল’ স্থাপন করা হবে, যা অন্যান্য স্কুলের জন্য প্রযুক্তিগত অনুকরণ হিসেবে কাজ করবে।
- সিটি কর্পোরেশনের অধীনে পরিচালিত জাদুঘরসমূহকে আরও সমৃদ্ধ ও উন্নত করা হবে এবং আধুনিক ও বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা হবে।